(১) উভয় পায়ের আঙ্গুল সমূহ কিবলামুখী রাখা এবং উভয় পায়ের মাঝখানে চার আঙ্গুল; ঊর্ধ্বে এক বিঘত পরিমান ফাঁকা রাখা।
- নাসাঈ ৮৯২; মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা ৭০৬৩
(২) তাকবীরে তাহরিমার সময় চেহারা কেবলার দিকে রেখে নজর সিজদার জায়গায় রাখা এবং হাত উঠানোর সময় মাথা না ঝুঁকানো।
- তিরমিজি ৩০৪, মুসলিম ৩৯৭
(৩) পুরুষের জন্য তাকবীরে তাহরিমা বলার সময় উভয় হাত কান পর্যন্ত উঠানো –অর্থাৎ উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলী কানের লতি পর্যন্ত উঠানো।
- মুসলিম ৩৯১
(৪) হাত উঠানোর সময় উভয় হাতের তালু কিবলামুখী রাখা।
- তাবারানি আউসাত ৭৮০১
(৫) হাত উঠানোর সময় আঙ্গুলসমূহ স্বাভাবিক ভাবে রাখা অর্থাৎ একেবারে মিলিয়েও না রাখা আবার বেশি ছড়িয়েও না রাখা।
- মুস্তাদরাকে হাকিম–৮৫৬
(৬) মুক্তাদির তাকবীরে তাহরীমা ইমামের তাকবীরে তাহরিমার পর সাথে সাথে হওয়া। তবে মনে রাখতে হবে মুক্তাদীর তাকবীরে তাহরিমা যদি ইমামের আগেই সমাপ্ত হয়ে যায় তাহলে ইকতিদা সহিহ হবে না।
- বুখারী ৭৩৪, মুসলিম ৪১৫
(৭) হাত বাধার সময় ডান হাতের তালু বাম হাতের পিঠের উপর রাখা।
- মুসান্নাফি ইবনে আবী শাইবা ৩৯৪২
(৮) ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও কনিষ্ঠাঙ্গুলি দ্বারা বৃত্ত বানিয়ে বাম হাতের কব্জি বেষ্টন করে ধরা।
- (তহতবী ১৪১ পৃষ্ঠা, তিরমিজি ১ম খন্ড ৩৪ পৃষ্ঠা - ২৫০)
(৯) মাঝের তিন আঙ্গুল বাহুর উপর স্বাভাবিকভাবে রাখা।
- ফাতহুল কাদির ১ম খন্ড ২৫০ পৃষ্ঠা, তহতবী ১৪১ পৃষ্ঠা
(১০) নাভির নিচে হাত বাধা (পুরুষের জন্য)।
- মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা ৩৯৪২
(১১) সানা অর্থাৎ সুবহানাকাল্লাহুম্মাহ শেষ পর্যন্ত পড়া।
- মুসতাদরাকে হাকিম ৭৯০
1 Comments
Good
ReplyDelete